Quantcast
Channel: Doctor Solution
Viewing all 1109 articles
Browse latest View live

যখনি ভিতরে ঢোকাতে যায় তখন থেকে আমার স্বামীর লিঙ্গ আর দাড়ায় না…

$
0
0

আজকের প্রশ্নঃ যখনি ভিতরে ঢোকাতে যায় তখন থেকে আমার স্বামীর পেনিস আর দাড়ায় না নরম হয়ে যায়।

সানি লিওনের সুন্দর শরীরের গোপন রহস্য ফাঁস!

ভাইয়া আমার সালাম নিবেন।আমি আপনার পেইজের একজন পাঠক। আমি একটা সমস্যায় আছি।আপনি অনেকের অনেক সমস্যর সমাধান করেন pls আমাকে একটু সাহায্য করেন। তার আগে বলে নেই এটা আমার ফেইক আইডি। ভাইয়া আমার সমস্যা হল আমার বিয়ে হয়েছে জানুয়ারি ০৯ /২০১৫ ইং। প্রায় ২৫ দিনের মতো হয়ে গেছে কিন্তু এখন পর্যন্ত আমাদের ৩ থেকে ৪ বার সহবাস হয়েছে। বাকি দিন গুলোতে আমরা মানে আমার স্বামী মিলনের চেষ্টা করে কিন্তু যখনি ভিতরে ঢোকাতে যায় তখন থেকে আমার স্বামীর পেনিস আর দাড়ায় না নরম হয়ে যায়।এতে আমার স্বামী মানষিক ভাবে দুর্বল হয়ে পরেছে।আবার আমরা যে ৩ বা ৪ বার সহবাস করেছি তাতে আবার আমার স্বামী নাকি কোনো মজা পাইনি আবার কাজটা প্রায় ৭ থেকে ৮ মিনিট হয়েছিল।বলে রাখা ভালো আমরা প্রায় ১যুগ প্রেম করে বিয়ে করি ।বিয়ের আগে আমাদের মাঝে কোনো কিছু হয়নি বিশ্বাস না হলেও সত্যি। ভাইয়া আমার স্বামীর জন্য খুব খারাপ লাগে। একমাত্র আপনি পারেন আমাকে একটা সমাধান দিতে । pls ভাইয়া আমাকে জানান ইনবক্সে আমার স্বামীর জন্য একটা সমাধান।আপনার উওরের আশায় রইলাম আমরা।

ইন্টারনেটে চুম্বন আদান-প্রদান করবে ‘কিসেঞ্জার‍‍`

 উত্তরঃ বিয়ের প্রথম কয়েক মাস এমন হতে পারে। আপনাদের পূর্বের সেক্স অভিজ্ঞতা না থাকায় এটা বেশী হচ্ছে। আস্তে আস্তে এই সমস্যা কমে যাবার কথা। এই সমস্যার মূলে রয়েছে টেনশন। এগুলো দূর করার বেশ কিছু উপায় আছে। সবগুলো এখানে লেখা সম্ভব না। একটা উপায় আপনারা ফলো করতে পারেন। সেটা হল কিছুদিন খুব বেশীর ফোরপ্লে না করে সেক্স করে ফেলা। কারন অনেক সময় দেখা যায় সেক্স প্রস্তুতির শুরুতে পেনিস খুব শক্ত থাকে কিন্তু অনেকক্ষন ফোরপ্লে করতে করতে যখন ঢুকানোর সময় হয় তখন ডাউন হয়ে যায়। তাই উনাকে অল্প সময় ফোরপ্লে করে পেনিস শক্ত থাকতে থাকতে ঢুকাতে বলবেন। এভাবে ট্রাই করতে করতে অবস্থার উন্নতি হবে। তবে রাতারাতি উন্নতি আশা করবেন না। ধৈয ধরতে হবে।

অবশেষে ফেসবুক লাইভে আসলেন সানি লিওন… দেখুন এক্সক্লুসিভ ভিডিওটি

The post যখনি ভিতরে ঢোকাতে যায় তখন থেকে আমার স্বামীর লিঙ্গ আর দাড়ায় না… appeared first on Doctor Solution.


কথায় কথায় ব্রেকআপের ভয় দেখাই, কারণ আমি বুঝে গিয়েছি যে এটাই ওর দুর্বল জায়গা.

$
0
0

আমাদের সম্পর্কের প্রায় দুবছর হলো। আমরা দুজনই সমবয়সী এবং সম্পর্কটা হয়েছিল বেশিরভাগই ওর আগ্রহে। আমার সমবয়সী সম্পর্কের প্রতি বিশ্বাস না থাকার কারণে আমি প্রথমদিকে এতটা সিরিয়াস না থাকলেও, ওর ভালোবাসা আর সততার কাছে হার মেনে সিরিয়াস হওয়ার চেষ্টা করি। জানি না আসলে আমি আদৌ সিরিয়াস হতে পেরেছি কি না। কিন্তু আমার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই যে ও আমার প্রতি অনেক সিরিয়াস। কী রকম সিরিয়াস সেটার বর্ণনা না করলেও চলবে, কারণ আমার পর্যাপ্ত বয়স হয়েছে কারো সত্য বা মিথ্যা অনুভূতি যাচাই করার।

সানি লিওনের সুন্দর শরীরের গোপন রহস্য ফাঁস!

হ্যাঁ আপু, আমারও মনে হচ্ছে তুমি ওকে খুব মন থেকে ভালোবাসো না। মাঝে মাঝেই তোমার অবচেতন মন সম্পর্কটিকে বোঝা মনে করে আর তুমি সম্পর্ক ভাঙতে চাও। তোমার অতি অবশ্যই একজন মনোরোগ চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। কথায় কথায় রেগে যাওয়া, মা বাবা তুলে গালাগাল করা এইসব আসলে মানসিক অস্থিরতার লক্ষণ। এমনও হতে পারে যে অন্য কোন বিষয়ের হতাশা তুমি প্রেমিকের ওপরে ঝাড়ো।

অবশেষে ফেসবুক লাইভে আসলেন সানি লিওন… দেখুন এক্সক্লুসিভ ভিডিওটি

তাই দেরি না করে একজন চিকিৎসকের কাছে যাও। এতে লাভ বৈ ক্ষতি হবে না!

রাশিচক্র : কেমন যাবে ২০১৭!

The post কথায় কথায় ব্রেকআপের ভয় দেখাই, কারণ আমি বুঝে গিয়েছি যে এটাই ওর দুর্বল জায়গা. appeared first on Doctor Solution.

হুমায়ূন আহমেদ স্যারের কিছু প্রিয় উক্তি…!

$
0
0

স্যারের প্রত্যেকটা কথায় থাকতো লজিক, হয়তো এই জন্যই উনি ছন্দের জাদুকর!

যে জিনিস চোখের সামনে থাকে তাকে আমরা ভুলে যাই

যে ভালবাসা সব সময় আমাদের ঘিরে রাখে

তার কথা আমাদের মনে থাকে না….

মনে থাকে হঠাৎ আসা ভালবাসার কথা।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

কল্পনা শক্তি আছে বলেই

সে মিথ্যা বলতে পারে ।

যে মানুষ মিথ্যা বলতে পারে না,

সে সৃষ্টিশীল মানুষ না, রোবট টাইপ মানুষ ।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

‘‘পৃথিবীর সব মেয়েদের ভেতর অলৌকিক

একটা ক্ষমতা থাকে।

কোন পুরুষ তার

প্রেমে পড়লে মেয়ে সঙ্গে সঙ্গে তা বুঝতে পারে।

এই ক্ষমতা পুরুষদের নেই। তাদের কানের কাছে মুখ

নিয়ে কোন মেয়ে যদি বলে- ‘শোন আমার প্রচণ্ড কষ্ট

হচ্ছে। আমি মরে যাচ্ছি।’

তারপরেও পুরুষ মানুষ বোঝে না।

সে ভাবে মেয়েটা বোধ হয় এপেন্ডিসাইটিসের

ব্যাথায় মরে যাচ্ছে!’’

—–হুমায়ূন আহমেদ

মানব জাতির স্বভাব হচ্ছে

সে সত্যের চেয়ে মিথ্যার

আশ্রয় নিরাপদ মনে করা..

—–হুমায়ূন আহমেদ ( দেয়াল )

মেয়েদের আমি কখনও খুশি হলে

সেই খুশি প্রকাশ করতে দেখি নি।

একবার একটা মেয়ের

সাথে সঙ্গে কথা হয়েছিল।

সে ইন্টারমিডিয়েটে ছেলে-মেয়ে

সবার মধ্যে ফার্স্ট হয়েছে।

আমি বললাম, কি খুশি তো?

সে ঠোঁট উল্টে বলল,

“উঁহু বাংলা সেকেন্ড পেপারে

যা পুওর নাম্বার পেয়েছি।

জানেন, মার্কশিট দেখে কেঁদেছি।”

—–হুমায়ূন আহমেদ

জীবনে কখনো কাউকে বিশ্বাস করতে যেও না।

কারন,যাকেই তুমি বিশ্বাস করবে সেই তোমাকে ঠকাবে।

—–হুমায়ূন আহমেদ

” পৃথিবীতে সব নারীদের ডাক উপেক্ষা করা যায়,

কিন্তু ‘মা’ এর ডাক উপেক্ষা করার

ক্ষমতা প্রকৃতি আমাদের দেয়নি।”

—–হুমায়ূন আহমেদ

“আমাদের মধ্যে সম্মান

করা এবং অসম্মান করার দুটি প্রবণতাই

প্রবলভাবে আছে। কাউকে পায়ের

নিচে চেপে ধরতে আমাদের ভালো লাগে,

আবার মাথায় নিয়ে নাচানাচি করতেও

ভালো লাগে।”

—–হুমায়ূন আহমেদ

ভালোবাসা একটা পাখি। যখন খাঁচায় থাকে তখন মানুষ তাকে মুক্ত করে দিতে চায়। আর যখন খোলা আকাশে তাকে ডানা ঝাপটাতে দেখে তখন খাঁচায় বন্দী করতে চায়।

—–হুমায়ূন আহমেদ

যে নারীকে ঘুমন্ত অবস্থায় সুন্দর দেখায় সেই প্রকৃত রূপবতী।

—–হুমায়ূন আহমেদ

মানব জীবন হলো অপেক্ষার জীবন… !

—–হুমায়ূন আহমেদ

অশ্ব অশ্বারোহীর বন্ধু নয়।

যেমন বন্ধু নয়, মেঘমালার।

বন্ধু হবে এমন যাদের সঙ্গে কখনো দেখা হবে না।

দু’জনই থাকবে দু’জনের কাছে অদৃশ্য।

দৃশ্যমান থাকবে তাদের ভালোবাসা।

—–হুমায়ূন আহমেদ

যা পাওয়া যায়নি, তার প্রতি আমাদের আগ্রহের সীমা থাকে না। মেঘ আমরা স্পর্শ করতে পারি না বলেই মেঘের প্রতি আমাদের মমতার সীমা নেই।

—–হুমায়ূন আহমেদ

মধ্যবিত্য পরিবারের মানুষগুলোই পৃথিবীর আসল রূপ

দেখতে পায়।

—–হুমায়ূন আহমেদ

ভোর বেলায় মানুষের মেজাজ মোটামুটি ভালো থাকে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে খারাপ হতে থাকে, বিকাল বেলায় মেজাজ সবচে বেশি খারাপ হয়, সন্ধার পর আবার ভালো হতে থাকে। এটাই সাধারণ নিয়ম।

– তন্দ্রাবিলাস

—–

হুমায়ূন আহমেদ

অনেক কিছুই বই পড়ে শেখা যায় না। যে কোনোদিন মিষ্টি খায় নাই, সে কি কোনো বই পড়ে বুঝতে পারবে মিষ্টির স্বাদ কী ! যে কোনোদিন লাল রঙ দেখে নাই, বই পড়ে সে কি বুঝবে লাল রঙ কী?

—–হুমায়ূন আহমেদ

আয়না দেখলে আয়নার সামনে দাড়াতে ইচ্ছা করে । খুবই ক্ষুদ্র ইচ্ছা

এবং নির্দোষ ইচ্ছা । তবু অতি ক্ষুদ্র ইচ্ছাকে প্রশ্রয় দিতে নেই। একবার

প্রশ্রয় দিলে সব ইচ্ছাকে প্রশ্রয় দিতে মন চাইবে ।

গ্রন্থ: দরজার ওপাশে —–হুমায়ূন আহমেদ

বিয়ের আগের রাতে সবমেয়েরই কি এ রকম হয়?

আচ্ছা বাংলাদেশে এমন মেয়ে কি আছে যে বিয়ের আগের রাতে ঘুমের ওষুধ ছাড়া ঘুমুতে পেরেছে?

—–হুমায়ূন আহমেদ

যুদ্ধ এবং প্রেমে কোনো কিছু পরিকল্পনা মতো হয় না।

—–হুমায়ূন আহমেদ

মেয়েরা ব্যাক্তিগত চাহিদার কাছে কখনো পরাজিত হয় না।

-আমিই মিসির আলী

—–

হুমায়ূন আহমেদ

মানুষ মানুষের কথা খুব দ্রুত ভুলে যায়।

—–হুমায়ূন আহমেদ

কান্নার সঙ্গে তো সমুদ্রের খুব মিল আছে।

সমুদ্রের

জল নোনা। চোখের জল নোনা। সমুদ্রে ঢেউ

ওঠে।

কান্নাও আসে ঢেউয়ের মতো।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

“মানুষের কষ্ট দেখাও কষ্টের কাজ”

—–

হুমায়ূন আহমেদ

দুঃসময়ে কোনো অপমান গায়ে মাখতে হয় না।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

তুমি যখন ভাল করতে থাকবে, মানুষ

তোমাকে হিংসা করতে শুরু করবে। না চাইলেও তোমার

শত্রু জন্মাবে।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

চট করে কারও প্রেমে পড়ে

যাওয়া কোনো কাজের কথা না।

অতি রূপবতীদের কারও

প্রেমে পড়তে নেই। অন্যরা

তাদের প্রেমে পড়বে, তা-ই

নিয়ম।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

গভীর প্রেম মানুষকে পুতুল বানিয় দেয়।

প্রেমিক প্রেমিকার হাতের পুতুল হন

কিংবা প্রেমিকা হয় প্রেমিকের পুতুল। দুজন

এক সঙ্গে কখনো পুতুল হয় না।

কে পুতুল হবে আর কে হবে সূত্রধর

তা নির্ভর করে মানসিক ক্ষমতার উপর।

মানসিক ক্ষমতা যার বেশী তার হাতেই

পুতুলের সুতা।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

“মানুষ যখন মৃত্যুর দিকে এগোতে থাকে তখন সে

ব্যাকুল হয়ে পেছনে তাকায়। আমার মনে হয় তাই

হয়েছে। সারাক্ষণই শৈশবের কথা মনে পড়ে। কী

অপূর্ব সময়ই না কাটিয়েছি!”

—– কিছু শৈশব (হুমায়ূন আহমেদ)

মৃত্যুর সময় পাশে কেউ থাকবে না,এর চেয়ে ভয়াবহ বোধ হয় আর কিছুই নেই।শেষ বিদা্য় নেয়ার সময় অন্তত কোনো একজন মানুষকে বলে যাওয়া দরকার।নিঃসঙ্গ ঘর থেকে একা একা চলে যাওয়া যা্য় না,যাওয়া উচিত নয়।এটা হৃদ্য়হীন ব্যাপার।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

সঠিক সিদ্ধান্তের

ক্ষমতা আছে শুধুই আল্লাহপাকের।

মানুষকে মাঝে মাঝে ভুল

সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রমাণ করতে হয়

যে সে মানুষ।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

মেয়েদের মন পৃথিবীর সবচেয়ে স্পর্শকর জায়গা। এই মন অনেক

কঠিন বিষয় সহজে মেনে নেয়, আবার অনেক সহজ বিষয়

সহজে মেনে নিতে পারে না।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

গাধা এক ধরনের আদরের ডাক। অপরিচিত বা অর্ধ-পরিচিতদের

গাধা বলা যাবে না। বললে মেরে তক্তা বানিয়ে দেবে। প্রিয় বন্ধুদেরই

গাধা বলা যায়। এতে প্রিয় বন্ধুরা রাগ করে না বরং খুশি হয়।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

“মিথ্যা বলা মানে আত্মার ক্ষয়। জন্মের সময় মানুষ বিশাল এক আত্মা নিয়ে পৃথিবীতে আসে। মিথ্যা বলতে যখন শুরু করে তখন আত্মার ক্ষয় হতে থাকে। বৃদ্ধ বয়সে দেখা যায়, আত্মার পুরোটাই ক্ষয় হয়ে গেছে।”

—— তিথির নীল তোয়ালে

(হুমায়ূন আহমেদ)

“একজন মানুষকে সত্যিকারভাবে জানার উপায় হচ্ছে

তার স্বপ্নটা জানা।”

—— কবি

(হুমায়ূন আহমেদ)

“মেয়েদের আসল পরীক্ষা হচ্ছে সংসার…

ঐ পরীক্ষায় পাশ করতে পারলে সব পাশ!”

— প্রিয়তমেষু

আফ্রিকায় দীর্ঘ চুম্বনের রেকর্ড !

(হুমায়ূন আহমেদ)

আবেগ প্রবণ মানুষ

খুব বোকা হয়ে থাকে

তারা খুব সহজেই….

মানুষকে বিশ্বাস করে ফেলে।

তাই তারা প্রতারিত হয় বেশি,

কষ্টও পায় বেশি।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পছন্দ করে। সে চায় অন্যরা তাকে খুঁজে বের করুক।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

একজন প্রেমিকের কাছে চন্দ্র হলো তার প্রেমিকার মুখ।

আর জোছনা হলো প্রেমিকার দীর্ঘশ্বাস।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

ভালোবাসা ও ঘৃনা দুটাই মানুষের চোখে লিখা থাকে !

”ঘেঁটু পুত্র কমলা” (হুমায়ূন আহমেদ)

মাঝে মাঝে আত্মার সম্পর্ক রক্তের সম্পর্ককেও অতিক্রম করে।

—–

২০১৭ সালে কোন রাশির চাপ কেমন?

হুমায়ূন আহমেদ

গল্প উপন্যাস হল অল্প বয়সী মেয়েদের মাথা খারাপের মন্ত্র।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

বয়সকালেই মানুষ ছোট খাট ভুল করতে থাকে।

ছোটখাটো ভুল করা যখন অভ্যাস হয়ে যায় তখন করে বড়

ভুল !

—— জোছনা ও জননীর গল্প;

(হুমায়ূন আহমেদ)

কখনো কখনো তোমার মুখটা বন্ধ রাখতে হবে। গর্বিত

মাথাটা নত করতে হবে এবং স্বীকার

করে নিতে হবে যে তুমি ভুল। এর অর্থ তুমি পরাজিত

নাও, এর অর্থ তুমি পরিণত এবং শেষ বেলায় জয়ের

হাসিটা হাসার জন্য ত্যাগ স্বীকারে দৃঢ়

প্রতিজ্ঞ।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

নামে কিছু আসে যায় না। আসে যায় কর্মে। যিশুখ্রিষ্টকে বিশুব্রিষ্ট ডাকলেও তাঁর যিশুত্ব কিছুমাত্র কমবে না।

—–

সহজেই জেনে নিন কে কে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল দেখছে!

হুমায়ূন আহমেদ

কাজল ছাড়া মেয়ে দুধ ছাড়া চায়ের মত।

—–

হুমায়ূন আহমেদ

আমরা জানি একদিন আমরা মরে যাব

এই জন্যেই পৃথিবীটাকে এত সুন্দর লাগে।

যদি জানতাম আমাদের মৃত্যু নেই

তাহলে পৃথিবীটা কখনোই এত সুন্দর লাগতো না।

—–

রাশিচক্র : কেমন যাবে ২০১৭!

হুমায়ূন আহমেদ

প্রতি পূর্ণিমার মধ্যরাতে একবার আকাশের দিকে তাকাই।
গৃহত্যাগী হবার মত জোছনা কি উঠেছে? বালিকা ভুলানো
জোছনা নয়। যে জোছনায় বালিকারা ছাদের রেলিং ধরে
ছুটাছুটি করতে করতে বলবে – ও মাগো,কি সুন্দর চাঁদ।
নব দম্পতির জোছনাও নয়। যে জোছনা দেখে স্বামী গাঢ়
স্বরে স্ত্রীকে বলবেন – দেখো দেখো চাঁদটা তোমার মুখের
মতই সুন্দর। কাজলা দিদির স্যাঁতস্যাতে জোছনা নয়।
যে জোছনা বাসি স্মৃতিপূর্ণ ডাস্টবিন উল্টে দেয় আকাশে।
কবির জোছনা নয়। যে জোছনা দেখে কবি বলবেন – কি
আশ্চর্য রূপার থালার মত চাঁদ।
আমি সিদ্ধার্থের মত গৃহত্যাগী জোছনার জন্য বসে আছি।
যে জোছনা দেখা মাত্র গৃহের সমস্ত
দরজা খুলে যাবে। ঘরের ভিতর ঢুকে পড়বে বিস্তৃত প্রান্তর।
প্রান্তরে হাঁটব, হাঁটব আর হাঁটব-
পূর্ণিমার চাঁদ স্থির হয়ে থাকবে মধ্য আকাশে।
চারদিক থেকে বিবিধ কণ্ঠে ডাকবে-আয় আয় আয়।

বইয়ের নামঃ কবি —হুমায়ূন আহমেদ

স্যার আপনি এত বড় মাপের লেখক ছিলেন? যে আপনাকে নিয়ে কিছু লিখবো! সে সাহস হয় নি, আপনি একধারে ছিলেন কথা সাহিত্যিক, লেখক, কবি নাট্য নির্মাতা, পরিচালক!

এমন অসাধারণ ব্যক্তিত্ব নিয়ে সম্ভবত খুব কম মানুষী পৃথিবীতে জন্মায়…

আপনার প্রতিটা জন্মদিন আপনাকে ছাড়া পালন করাটা ভাবা যায় না। তবুও জীবন থেমে থাকে না, আপনি যেখানে আছেন ভাল থাকবেন স্যার।

The post হুমায়ূন আহমেদ স্যারের কিছু প্রিয় উক্তি…! appeared first on Doctor Solution.

শাওন কি হুমায়ুন আহমেদ ঠান্ডা মাথায় হত্যা করেছিল..?

$
0
0

দ্যা রিপোর্ট২৪ ডট কম থেকেঃ

জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক, চলচ্চিত্রকার ও নাট্যকার হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যু রহস্য নিয়ে নতুন তথ্য দিয়েছেন নিউইয়র্ক প্রবাসী সাংবাদিক দর্পণ কবীর। তিনি বলেছেন, জনপ্রিয় এই কথাসাহিত্যিকের মৃত্যুর অন্যতম কারণ সফল অপারেশনের ৮ দিন পর মদের পার্টির আয়োজন। ওই পার্টিতে মেহের আফরোজ শাওন, মাজহারুল ইসলামসহ উপস্থিত সকলেই মদপান করেছেন। দর্পণ কবীর বলেন, লাশ বুঝে নেওয়ার সময় বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে বলে আমেরিকার বেলভ্যু হাসপাতালে লিখিত অঙ্গীকারনামায় উল্লেখ করেছিলেন শাওন। কিন্তু ঢাকায় ফিরেই নুহাশ পল্লীতে দাফনের জন্য গোঁ ধরেন।

মোবাইল হারিয়ে ফেলেছেন? এখন মোবাইল সহ চোরকে খুজে পাওয়া মাত্র ৫ মিনিটের বিষয়!

তিনি বলেন, হুমায়ূন আহমেদের সফল অপারেশন হয় ১২ জুন। হাসপাতাল থেকে নিউইয়র্কের বাসায় ফেরার দিনই (২০ জুন) পার্টিতে অ্যালকোহল পান করেছিলেন সবাই। পার্টিতে উপস্থিত সবাই নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকার কোনো এক সময় চেয়ার থেকে পড়ে যান হুমায়ূন আহমেদ। তাতে আট দিন আগে করা অপারেশনের সেলাই ছিঁড়ে যায়। এ পরিস্থিতিতে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু মদ্যপ অবস্থায় কেউই হুমায়ূনকে হাসপাতালে নিয়ে যাননি। কিংবা মদ্যপ থাকায় হুমায়ূনের পড়ে যাওয়া, সেলাই ছিঁড়ে যাওয়ার গুরুত্ব অনুধাবনই করতে পারেননি। তাই তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেছেন ১১ ঘণ্টা পর। ধারণা করা হয় হুমায়ূন আহমেদকেও অতিরিক্ত মদপান করানো হয়েছিল।

 

দর্পণ কবীর দ্য রিপোর্টের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে আরও বলেন, হুমায়ূন আহমেদ যে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন (বেলভ্যু) ছিলেন দুর্ঘটনার পর তাকে সেখানে ভর্তি করা হয়নি। নেওয়া হয়েছিল অন্য হাসপাতালে।

 

তিনি বলেন, জনপ্রিয় এই লেখকের চিকিৎসার ব্যয় সঙ্কোচন করতে গিয়ে ভালো হাসপাতালে নেওয়া হয়নি।

 

আমেরিকায় বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও এটিএন বাংলার নিউইয়র্ক শাখার বার্তা সম্পাদক দর্পণ কবীর কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসা, মৃত্যুর কারণ ও মৃত্যুপরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ সম্পর্কে খোলামেলা কথা বলেছেন।

 

দর্পণ কবীর বলেন, শাওনের কাছে চিকিৎসকের নাম্বার ছিল না। হুমায়ূন আহমেদ চেয়ার থেকে পড়ে গিয়ে অপারেশনের সেলাই ছিঁড়ে যাওয়ার পর শাওন অন্যের কাছ থেকে নাম্বার সংগ্রহ করেন। এ ছাড়া শেষদিকে হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসা ও মৃত্যুর তথ্য নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোরও চেষ্টা করা হয়।

 

নিউইয়র্ক প্রবাসী সাংবাদিক দর্পণ কবীর সম্প্রতি ঢাকায় এসেছিলেন। ২৭ আগস্ট (বুধবার) দ্য রিপোর্ট কার্যালয়ে তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বাহরাম খান

 

হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে অনেক অপ্রকাশিত তথ্য আপনি জানেন বলে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে যদি বলেন…

 

দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে ধন্যবাদ এই কার্যালয়ে আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ। তার মৃত্যু নিয়ে যখন বিতর্ক দেখা দেয় তখন পাঠক-অনুরাগীদের কৌতূহল থাকাই স্বাভাবিক।

 

হুমায়ূন আহমেদ যখন বেলভ্যু হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তখন ডাক্তাররা বলেছিলেন, এমন রোগীর ৯৫ ভাগই সুস্থ হন। মারা যাওয়ার আশঙ্কা শতকরা পাঁচভাগ। কিন্তু এই চিকিৎসা যদি স্লোয়ান ক্যাটারিং হাসপাতালে হতো তাহলে আরও ভালো হতো। বেলভ্যু হাসপাতালকে খারাপ বলছি না। তবে ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য আমেরিকার স্লোয়ান ক্যাটারিং হাসপাতাল পৃথিবীশ্রেষ্ঠ।

 

আমাদের দুর্ভাগ্য যে, হুমায়ূন আহমেদ সেই পাঁচভাগের মধ্যে পড়েছেন। তবে এই ক্ষেত্রে চিকিৎসার চেয়ে আমার কাছে হুমায়ূন আহমেদের আমেরিকায় থাকার পরিবেশকেই বেশি দায়ী মনে হয়।

সহজেই জেনে নিন কে কে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল দেখছে!

কী ধরনের পরিবেশ?

হুমায়ূন আহমেদ নিউইয়র্কের যে বাসায় থাকতেন তার কাছেই আমার বাসা। হাসপাতালে তার অপারেশন হয় ১২ জুন । এর পর বাড়ি ফেরেন ২০ জুন।

 

সুস্থ হওয়া উপলক্ষে ২০ জুন সন্ধ্যায় হুমায়ূন আহমেদের বাড়িতে একটি পার্টির আয়োজন করা হয়েছিল। পার্টিতে অনেক কিছু পরিবেশন করা হয়েছিল এবং সেখানেই তিনি চেয়ার থেকে পড়ে যান। এ সময় অপারেশনের সেলাই ছিঁড়ে যায়।

 

পার্টিতে অনেক কিছু পরিবেশন বলতে …

আমরিকায় পার্টিতে অ্যালকোহল একটি কমন আইটেম, অর্থাৎ হার্ড ড্রিংকস। আমি বুঝতে পারি না একজন ক্যান্সার আক্রান্ত মানুষের বাসায় এত মানুষের একটি পার্টি কীভাবে হয়? হুমায়ূন আহমেদ জনপ্রিয় লেখক। তার সান্নিধ্যে সবাই আসতে চাইবেন। কিন্তু এমন একজন রোগীকে যত নীরবে রাখা যায় ততই ভাল। এটা ডাক্তারদের কথা, আমার কথা নয়।

আপনি বলছেন ওই দিন হুমায়ূন আহমেদ অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করার কারণে ভারসাম্য হারিয়ে চেয়ার থেকে পড়ে যান?

আমি যেহেতু সামনে ছিলাম না, তাই সরাসরি দেখিনি। কিন্তু সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর মাধ্যমে আমি জানতে পেরেছি, ওই দিনের পার্টিতে অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করেন অনেকে। স্বাভাবিকভাবেই হুমায়ূন আহমেদকেও কেউ অ্যালকোহল দিয়ে থাকতে পারেন। ফলে হুমায়ূন আহমেদ চেয়ার থেকে পড়ে যাওয়ার পরও তাৎক্ষণিভাবে কেউ তাকে হাসপাতালে নিতে পারেনি। আমার ধারণা, ওই দিন যদি সঙ্গে সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদকে হাসপাতালে নেওয়া হতো তাহলে তিনি যেমন আশঙ্কামুক্ত হতে পারতেন তেমনি পার্টি দেওয়ার অপরাধে অনেকে গ্রেফতারও হতে পারতেন।

২০১৭ সালে কোন রাশির চাপ কেমন?

তার মানে হুমায়ূন আহমেদের দ্বিতীয় স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওনও মদ্যপ ছিলেন?

আমি যেহেতু পার্টিতে উপস্থিত ছিলাম না তাই এটা আমার কথা নয়। উপস্থিত যাদের কাছ থেকে শুনেছি তাতে তাই মনে হয়। কারণ অ্যালকোহল পান করলে একটি নির্দিষ্ট সময় এর কার্যকারিতা থাকে। এই ভয়ে হয়ত হুমায়ূন আহমেদকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়ার অবস্থা কারও মধ্যেই ছিল না।

 

এই কারণেই হয়ত ১১ ঘণ্টা পরে লেখককে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাও অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে নয়, গেছেন ব্যক্তিগত একটি গাড়িতে। সে দেশে যে কোনো সময় ৯১১-এ কল করলে অ্যাম্বুলেন্স এসে হাজির হয়। বাসার কাছে থাকা জ্যামাইকা হাসপাতালে গেলে রোগীকে দেরিতে হাসপাতালে নেওয়ার কারণ জানতে চান ডাক্তাররা এবং এই রোগী তাদের আয়ত্তের বাইরে জানিয়ে বেলভ্যু হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। ততক্ষণে সেলাই ছেঁড়া ক্ষতস্থানে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয়ে গেছে।

 

এ ছাড়াও হুমায়ূন আহমেদকে তার প্রিয় খাবার গরুর মাংস ও ভাত খেতে দেওয়া হয়েছিল। সেখানে ছিলেন ঢাকা থেকে যাওয়া প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম, আমেরিকায় বসবাসরত দু’জন লেখকসহ হুমায়ূন আহমেদের শেষ জীবনে পরিচিত হওয়া কয়েকজন ।

 

গরুর মাংস ও ভাত খাওয়ার কারণে তার পেটে প্রবল গ্যাস সৃষ্টি হয়েছিল। তিনি অস্বস্তি বোধ করেন। হাসপাতাল থেকে সদ্য ফেরা একজন পোস্ট অপারেটিভ রোগীকে কীভাবে এতগুলো মানুষের সামনে ভাত ও গরুর মাংস দিয়ে খাবার দেওয়া হয়? হুমায়ূন আহমেদ ভাত ও গরুর মাংস পছন্দ করতেন, কিন্তু তার স্ত্রী কেন হুমায়ূন আহমেদকে বিরত করেননি- এটিও অনেক বড় প্রশ্ন।

 

ওই পার্টির সময়েই চেয়ার উল্টে পড়ে যান হুমায়ূন আহমেদ। ওই বাড়ির হাউসকিপারের কাছ থেকে এই তথ্য জানতে পারি। সে সময় এই বিষয়টি মেহের আফরোজ শাওন, মাজহারুল ইসলাম এড়িয়ে যান। পরবর্তী সময়ে জ্যামাইকা হাসপাতালের রিপোর্ট বের হলে পরিষ্কার হয়ে যায় হুমায়ূন আহমেদের চেয়ার থেকে পড়ে যাওয়ার ঘটনা। বিশ্বজিৎ সাহার লেখা ‘হুমায়ূন আহমেদের শেষ দিনগুলো’ গ্রন্থের ৬৯ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন, ‘ফ্যামেলি স্টেটস দ্যাট, পেশেন্ট হ্যাডস এ ফল ফ্রম চেয়ার ইয়েস্টারডে’। জ্যামাইকা হাসপাতালের রিপোর্টে আরও রয়েছে- জ্বর, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, কনস্টিপেশন, ডায়রিয়া ও গ্যাস নির্গত হওয়ার কথা।

 

প্রশ্ন হচ্ছে, চেয়ার থেকে পড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়নি কেন? ডাক্তারের নম্বরের জন্য মেহের আফরোজ শাওন বিশ্বজিৎ সাহার কাছে ফোন করেছিলেন। দীর্ঘ ৯ মাস তার স্বামী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন, তার পরও কেন শাওনের কাছে ডাক্তারের নম্বর ছিল না? ২১ জুন সকাল ৯টা ৩২ মিনিটে হুমায়ূন আহমেদকে জ্যামাইকা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে সন্ধ্যায় নেওয়া হয় বেলভ্যু হাসপাতালে। এখানে ২২ জুন ভোর ৫টা ২৭ মিনিটে হুমায়ূন আহমেদের দ্বিতীয় দফা অস্ত্রোপচার করা হয়।

 

আরেকটি প্রশ্ন হলো, জ্যামাইকা হাসপাতাল থেকে হুমায়ূন আহমেদকে বেলভ্যু হাসপাতালে নেওয়ার সময় অহেতুক কালক্ষেপণ করা হয়েছিল, তখন শাওন লেখকের সঙ্গে ছিলেন না । সকাল ৯টা ৩২ মিনিটে হুমায়ূন আহমেদকে জ্যামাইকা হাসপাতালে নেওয়া হয়, মেহের আফরোজ শাওন কেন সঙ্গে আসেননি? লেখককে যখন বেলভ্যু হাসপাতালে ট্রান্সফার করার জন্য স্বাক্ষর লাগবে তখন আসলেন শাওন।

 

এ দিন জ্যামাইকা হাসপাতাল থেকে বেলভ্যু হাসপাতালে রেফার করা হলে তাকে কীভাবে নেওয়া হবে এ নিয়েও সময় নষ্ট করা হয়। বিশ্বজিৎ সাহা টেলিফোন করে একটি প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স ঠিক করলে অপেক্ষাকৃত কমমূল্যে প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে অনুরোধ করেন মাজহারুল ইসলাম। এভাবেও সময় নষ্ট হয়। যেখানে হুমায়ূন আহমেদের ত্বরিত চিকিৎসা করাটা জরুরি সেখানে তুচ্ছ বিষয়ে সময় নষ্ট করার কারণ কী?

 

চিকিৎসার প্রশ্নে ব্যয় সংকোচন কেন? আমরা দেখেছি, মাজাহারুল ইসলাম হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসা ব্যয় কমাতে তৎপর ছিলেন। অথচ প্রায় ৭০ হাজার ডলার অনুদান সংগৃহীত হয়েছিল এই বরেণ্য লেখকের চিকিৎসার জন্য। উদ্যোগ নিলে আরও বিপুল অর্থ অনুদান সংগ্রহ করা সম্ভব ছিল।

 

যে গৃহপরিচারিকার কাছ থেকে পার্টি ও হুমায়ূন আহমেদের চেয়ার থেকে পড়ে যাওয়ার কথা জেনেছেন, তিনি কি প্রত্যক্ষদর্শী?

 

হ্যাঁ, তিনি বাড়িতে ছিলেন।

 

তার নাম কী?

 

তিনি বিশ্বাস করে আমাকে বলেছেন। নাম প্রকাশ না করতে অনুরোধ জানিয়েছেন।

 

গৃহপরিচারিকার অন্য কোনো পরিচয়?

এতটুকু বলতে পারি তিনি জাতিসংঘের বাংলাদেশ মিশনের মাধ্যমেই হুমায়ূন আহমেদের বাড়িতে কাজ করতেন। সরকারিভাবেই তাকে দেওয়া হয়েছিল।

 

তার পরিচয় না বললে আপনার দেওয়া তথ্যগুলো অনেক দুর্বল হয়ে যায়। কারণ আপনিতো প্রত্যক্ষদর্শী নন, তাই না?

দেখুন পেশাগত কাজের জন্য আমাদের অনেক সূত্রের পরিচয় গোপন রাখতে হয়, এটাই নিয়ম।

কিন্তু এটা তো স্পর্শকাতর বিষয় …

 

তা ঠিক আছে। তবে সরাসরি ওই গৃহপরিচারিকার পরিচয় না বললেও সে তো আমেরিকাতে সরকারিভাবেই নিয়োগপ্রাপ্ত এবং একমাত্র গৃহপরিচারিকা হিসেবে তাকে হুমায়ূন আহমেদের বাসায় পাঠানো হয়েছিল। নাম না বললেও তাকে পেতে খুব সমস্যা হবে না।

তা ছাড়া চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়গুলো বিশ্বজিৎ সাহার লিখিত ‘হুমায়ূন আহমেদের শেষ দিনগুলো’ বইতেও প্রমাণসহ আছে। কারণ আমেরিকাতে হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসার লোকাল গার্ডিয়ান ছিলেন বিশ্বজিৎ সাহা। এ কারণে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে সকল তথ্য দিতে বাধ্য।

 

মৃত্যুর পর হুমায়ূন আহমেদকে কবর দেওয়া নিয়ে ও বিতর্ক হয়েছিল …

আমেরিকায় হাসপাতাল থেকে লাশ আনার সময়ে সব তথ্য দিতে হয়। লাশ কোথায় কবর দেওয়া হবে তাও লিখতে হয়। হাসপাতালের ফরমে হুমায়ূন আহমেদের লাশ ঢাকার বনানীতে কবর দেওয়ার কথা লিখেছিলেন শাওন।

 

আমেরিকার জেএফকে এয়ারপোর্টে সাংবাদিকরা শাওনকে প্রশ্ন করেছিল- কবর দেওয়ার বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের কোনো ইচ্ছা ছিল কি না? জানিয়েছিলেন, তিনি জানেন না। অথচ ঢাকায় প্লেন থেকে নামার পর বললেন, হুমায়ূন আহমেদ তাকে নুহাশপল্লীতে কবর দেওয়ার জন্য বলে গেছেন ।

 

হুমায়ূন আহমেদের প্রথম পক্ষের সন্তানরা নুহাশপল্লীতে কবর দিতে আপত্তি জানালেন। তখন মেহের আফরোজ শাওন নুহাশপল্লীতেই অনড় থাকলেন। প্রয়োজনে তিনি আদালতে যাবেন। আদালতের রায় না হওয়া পর্যন্ত হুমায়ূন আহমেদের মরদেহ বারডেমের হিমাগারে পড়ে থাকবে।

 

ঢাকায় লাশ নিয়ে আসতেও একটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল…

আমেরিকা থেকে ঢাকাতে লাশ নিয়ে আসার বিষয়েও অনেক সমস্যা তৈরি করেন মেহের আফরোজ শাওন। তিনি চাইছিলেন প্লেনের বিজনেস ক্লাসে আসতে। জাফর ইকবাল সাহেব বলছিলেন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যেভাবেই হোক লাশ ঢাকা নিতে হবে। কিন্তু শাওন বিজনেস ক্লাস ছাড়া যাবেন না। ওই রকম সময়ে শাওনের এমন আচরণ পরিবারের অনেককে ক্ষুব্ধ করেছিল। শেষ পর্যন্ত মাজহারুল ইসলাম ব্যক্তিগত উদ্যোগে শাওনের দাবি মেটান, বিজনেস ক্লাসেই দেশে ফেরেন তারা।

 

হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর বিষয় নিয়ে আপনার সন্দেহের কারণ কী?

হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসা জটিলতার একপর্যায়ে জাফর ইকবাল আমেরিকায় যান। তখন তার সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় যেভাবে কথা বলছিলেন, তাতে অন্য প্রকাশের মাজহারুল ইসলাম অস্বস্তিবোধ করছিলেন। তিনি চাইছিলেন, হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসা নিয়ে শাওন যে সব তথ্য মিডিয়াতে দিচ্ছেন জাফর ইকবালও যেন সেইভাবে কথা বলেন। তখন বিষয়টাতে আমার সন্দেহ হয়। এই বিষয়গুলো খুব কাছে থেকে দেখেছেন জাফর ইকবাল স্যার। তিনি সব জানেন।

 

মিডিয়াতে শাওন ও মাজহারুল ইসলাম কী তথ্য দিয়েছিলেন?

তারা বলছিলেন হুমায়ূন আহমেদের অবস্থা স্থিতিশীল আছে। তিনি ভাল হয়ে উঠবেন। মৃত্যুর ঘণ্টা দুয়েক আগেও মেহের আফরোজ শাওন ভয়েস অব আমেরিকায় বলেছেন, হুমায়ূন আহমেদ ভাল আছেন। একদিন আগে মাজহার ভাইও আমাকে বলেছেন পত্রিকাগুলো ভুল তথ্য লিখে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। অথচ এর পরই মারা গেলেন প্রিয় লেখক। এগুলো আমাদের সন্দেহ বাড়িয়েছে। কারণ কয়েকটি পত্রিকা রিপোর্ট করেছে ৭২ ঘণ্টা আগেই ডাক্তারের পক্ষ থেকে লেখকের পরিবারকে মৃত্যুর বিষয়টি জানানো হয়। তার পরও তথ্য লুকানোর চেষ্টা কেন?

 

আবার জাফর ইকবাল সাহেব আমাদের বলেছেন, এই মুহূর্তে মাকে আনতে পারলে ভাল হতো। আমরা বললাম, আপনার আম্মাকে নিয়ে আসেন। তিনি বললেন, এখন তো সময় নেই। তার মানে ওই সময়েই একটা বার্তা ছিল যে, হুমায়ূন আহমেদ আর বেশিক্ষণ নেই।

অথচ মাজহার সাহেব চাইছিলেন এই তথ্যটা যাতে আমরা জানতে না পারি। এমন লুকোচুরির অর্থ কী? স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে, তাই না?

এর পর আমি নিয়মিত যোগাযোগ রাখি জাতিসংঘের বাংলাদেশ প্রতিনিধি এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে। হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগে থেকে শাওন কিংবা মাজহার কেউ ফোন ধরছিলেন না। মোমেন সাহেবকে ফোন দিলে তিনি জানান ততক্ষণে হুমায়ূন আহমেদ আর নেই।

এই প্রশ্নগুলো শুধু আমাদের নয়, লাখ লাখ পাঠক এবং তার পরিবারের সদস্যদের মনেও আছে। এই প্রশ্নগুলো লেখকের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওনের কাছে করতে চেয়েছিলেন হুমায়ূন আহমেদের পরিবারের অন্য সদস্যরা। আমি জেনেছি আলোচনা করে একটি দিনও নির্ধারণ করা হয়েছিল। কথা ছিল পরিবারের সকল সদস্যের সামনে হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসার বিষয়ে শাওনের কাছে প্রশ্ন করা হবে। শাওন এ ধরনের পারিবারিক বৈঠকে আসতে সম্মত হননি। তাই পারিবারিক বৈঠকটি হয়নি। ফলে হুমায়ূন আহমেদের মা, ভাইবোন ও সন্তানরা প্রশ্নগুলোর জবাব শাওনের কাছ থেকে পাননি। এ থেকে তাদের মধ্যে ঠাণ্ডা লড়াই চলছে।

মৃত্যুর কারণ নিয়ে আমেরিকায় মামলা হওয়ার প্রসঙ্গ এসেছিল …

এই ক্ষেত্রে হয়ত হুমায়ূন আহমেদের পরিবার থেকেই বিষয়টিকে আর বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়নি। কারণ, যতই খোঁজাখুঁজি করুক হুমায়ূন আহমেদকে তো আর ফিরে পাওয়া যাবে না। হয়ত ওই দিনের পার্টিতে মদ পানের বিষয়টি উঠে আসবে। তখন লেখকের ব্যক্তিগত ইমেজ যেমন মানুষের কাছে খারাপ হবে, অন্যদিকে পারিবারটি মিডিয়াতে নেতিবাচক আলোচনায় থাকবে। তবে চাইলে এখনও সেই সব রহস্য বের করা যাবে। কারণ আমেরিকাতে তদন্ত করলে কোনো বিষয় লুকানোর উপায় নেই। বের হয়ে আসবেই।

আমেরিকাতে হুমায়ূন-শাওনের সম্পর্ক অবনতির বিষয়টিও অনেকে তুলেছিলেন। হুমায়ূন আহমেদের বই ‘মেঘের ওপর বাড়ি’র কাহিনী ও আবর্তিত হয়েছে একজন ক্যান্সার রোগীকে কেন্দ্র করে। যেখানে সেই রোগীর স্ত্রী ও স্ত্রীর বন্ধুর কারণে চিকিৎসার অবহেলা হয়। রোগীটি মারা যায় এবং লাশ কবর হয় না। এর সঙ্গে কি হুমায়ূন আহমদের নিজের জীবনের কাহিনীর কোনো মিল পাওয়া যায়?

বইটা আমার পড়া হয়নি। হয়ত হতেও পারে। হুমায়ূন আহমেদের পরিবারের ঘনিষ্ঠজনের কাছ থেকে জেনেছি, এক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে হুমায়ূন আহমেদ শাওনকে বাসা থেকে বের হয়ে যেতে বলেছিলেন। এর পর শাওনের মা তোহুরা আলী সেই সমস্যার সমঝোতা করেছিলেন।

কার মাধ্যমে জেনেছিলেন?

হুমায়ূন আহমেদের প্রথম স্ত্রী গুলতেকিনের কাজিনের হাজব্যান্ডের মাধ্যমে জেনেছি। উনি হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসা কাজ খুব কাছে থেকে তদারকি করেছেন। ঠিক কী কারণে সমস্যা হয়েছিল তা আমি জানি না। এটা হুমায়ূন আহমেদের অসুস্থতা বা অন্য কোনো কারণে হয়েছে কি না তাও জানি না।

তার নাম কী?

জামাল আবেদীন। তিনি হুমায়ূন আহমেদের লাশের গোসল করিয়েছিলেন।

The post শাওন কি হুমায়ুন আহমেদ ঠান্ডা মাথায় হত্যা করেছিল..? appeared first on Doctor Solution.

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য… পুরুষরাও সন্তান জন্ম দিতে পারবেন! (দেখুন ভিডিও সহ)

$
0
0

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য… পুরুষরাও সন্তান জন্ম দিতে পারবেন! (দেখুন ভিডিও সহ)

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য… পুরুষরাও সন্তান জন্ম দিতে পারবেন! (দেখুন ভিডিও সহ)

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য… পুরুষরাও সন্তান জন্ম দিতে পারবেন! (দেখুন ভিডিও সহ)

সতীচ্ছদ কি? এটা কি মেয়েদের কুমারীত্বের চিহ্ন? না দেখলে চরম মিস [দেখুন ভিডিও সহ]

The post অবিশ্বাস্য হলেও সত্য… পুরুষরাও সন্তান জন্ম দিতে পারবেন! (দেখুন ভিডিও সহ) appeared first on Doctor Solution.

হিরো আলমের ডিজে গান দেখুন, না দেখলে জীবনটাই বৃথা! (ভিডিও সহ)

$
0
0

হিরো আলমের ডিজে গান দেখুন, না দেখলে জীবনটাই বৃথা! (ভিডিও সহ)

হিরো আলমের ডিজে গান দেখুন, না দেখলে জীবনটাই বৃথা! (ভিডিও সহ)

এই ভিডিওটি ৩ দিন এ দেখা হয়েছে ১৭ লক্ষ বার! কিন্তু কেন? [দেখুন ভিডিওতে]

The post হিরো আলমের ডিজে গান দেখুন, না দেখলে জীবনটাই বৃথা! (ভিডিও সহ) appeared first on Doctor Solution.

আগের স্বামী কিছু নেগেটিভ ছবি চুরি করে তুলেছে, ওগুলো দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করতে চায়…

$
0
0

আপু, গোপনে নেগেটিভ ছবি চুরি হয় কীভাবে বলুন তো? আর চুরি হওয়ার মত আপত্তিকর ছবি একজন মানুষের থাকেই বা কীভাবে? যাই হোক, আপনার ব্যক্তিগত সমস্যা সেটা আপনিই ভালো জানেন। তবে আমার অভিজ্ঞতা বলে যে এই সমস্যা বাড়বে বৈ কমবে না। আপনি যত গোপন করতে চাইবেন, তত বাড়বে এই সমস্যা। এবং সত্যি বলতে কি এই সমস্যা থেক্লে মুক্তি পাওয়ার কোন উপায় নেই। আপনি চাইলে আবারও আগেরবারের মত পুলিশের শরণাপন্ন হতে পারেন। বা টাকা পয়সার বিনিময়ে ছবিগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

নাচের সময় মেয়েটির বডি মুভমেন্ট দেখলে আপনার মাথা খারাপ হয়ে যাবে..[ভিডিও সহ]

তবে আপু, সবচাইতে ভালো উপায় বর্তমান স্বামীকে সত্য বুঝিয়ে বলা। তাঁকে একবার সব জানিয়ে দিলে আগের স্বামীর ব্ল্যাক মেইলে আর কখনো ভয় পেতে হবে না। বাকিটা আপনার যা ইচ্ছা।

 

এই ভিডিওটি ৩ দিন এ দেখা হয়েছে ১৭ লক্ষ বার! কিন্তু কেন? [দেখুন ভিডিওতে]

The post আগের স্বামী কিছু নেগেটিভ ছবি চুরি করে তুলেছে, ওগুলো দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করতে চায়… appeared first on Doctor Solution.

‘হুমাযূন আহমেদ বেঁচে থাকলে ক্যান্সার হাসপাতালের কাজ শুরু হয়ে যেত’

$
0
0

ধানমন্ডির দখিন হাওয়া এপার্টমেন্ট। এই ভবনের ছয়তলাতেই থাকতেন নন্দিত কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার ও চলচ্চিত্রকার হুমায়ুন আহমেদ।  ১৯ জুলাই ছিল এই নন্দিত কথাসাহিত্যিকের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী। বর্তমানে এ বাসাতেই নিষাদ ও নিনিতকে নিয়ে  থাকছেন লেখকের স্ত্রী নির্মাতা ও অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন। হুমায়ুন আহমেদ ও অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- নিপু বড়ুয়া

কেমন আছেন? কেমন কাটছে আপনার দিন?

আমার দিনগুলো মোটামুটি কেটে যাচ্ছে। বাবার অফিসে যোগদান করেছি, সেখানে কিছুটা ব্যস্ততা আছে।তবে কাজ সেরে বাসায় ফিরে দুই ছেলেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকি। ওরা আমাকে একটুও মন খারাপ করতে দেয় না। বিশেষ করে নিষাদ যেন সারাক্ষণই আমাকে হাসিমুখে দেখতে চায়। নিনিতের আবদার বেশি।আমার ছেলেরা যখন ঘুমিয়ে যায়। তখন আমি একা হয়ে যাই। ওইসময় আমার পুর্বের সুখস্মৃতিগুলো মনে পড়ে আর এই স্মৃতিগুলোই আমাকে গভীরভাবে ব্যথিত করে। হুমায়ূন আহমেদ আমার জীবনে এতটাই আনন্দ দিয়েছেন যে, তাকে ছাড়া কিছু করার কথা ভাবতে পারি না।

নাচের সময় মেয়েটির বডি মুভমেন্ট দেখলে আপনার মাথা খারাপ হয়ে যাবে..[ভিডিও সহ]

হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে আপনার পরিচয় হয়েছিল কীভাবে?

এটা নিয়েও কৌতূহল আছে!হুমায়ূন আহমেদের সাথে আমার পরিচয়ের দুটি ঘটনার কথা বলি। প্রথম ঘটনা। আমার বড় ভাই হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসের দারুণ ভক্ত। আমি তখন ছোট। স্কুলে পড়ি। ভাইকে দেখতাম হুমায়ূন আহমেদের নতুন কোনো উপন্যাস প্রকাশ হওয়ামাত্রই কিনে আনত। তারপর বিশেষ কায়দায় সাদা অথবা রঙিন কাগজ দিয়ে বইয়ের মলাট ঢেকে দিত।যাতে বইটা নষ্ট না হয়।

KTlyFQhবইগুলো উন্মুক্ত জায়গায় রাখত না ভাইয়া। যাতে তার বই কেউ পড়তে না পারে এমন সতর্কতায় লুকিয়ে রাখত টেবিলের ড্রয়ারে। এজন্য আমার কৌতূহল বেড়ে গেল। একদিন ভাই বাসায় নেই। ড্রয়ার থেকে একটা বই বের করলাম। লেখকের নাম হুমায়ূন আহমেদ।কৌতূহল মেটাতে বইখানা পড়া শুরু করলাম। প্রায় একবসায় বইখানি পড়া শেষ করে লেখকের প্রতি আমি যারপরনাই ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছি। উপন্যাসের নায়িকাকে মেরে ফেলেছেন হুমায়ূন আহমেদ। আমার এখানেই আপত্তি। নায়িকা মারা যাবে কেন? তারপর থেকে আমার আর কোনো আগ্রহ নেই হুমায়ূন আহমেদের বই পড়ার প্রতি।

 

হঠাৎ একদিন বিটিভিতে হুমায়ূন আহমেদের সাথে সরাসরি দেখা হয়ে গেল। হুমায়ূন আহমেদ ‘জননী’ নামে একটি ডকুমেন্টারী ফিল্মের জন্য নতুন মেয়েকে খুঁজছেন। আলাউদ্দিন আহমেদ আমার খোঁজ দিয়েছেন হুমায়ূন আহমেদকে। আমাকে হুমায়ূন আহমেদের সামনে হাজির করা হলো। এই প্রথম সরাসরি তাকে দেখলাম। তিনি আমার হাতে একটি স্ক্রিপ্ট ধরিয়ে দিয়ে পড়তে বললেন। আমি পড়লাম। হুমায়ূন আহমেদ খুশি হয়ে বললেন, পাস। এই মেয়েকে দিয়ে হবে। জড়িয়ে গেলাম হুমায়ূন আহমেদের নাটকে। তারপরের ঘটনা কমবেশি সকলেই জানেন।

 

হুমায়ূন আহমেদ আদর পেতে পছন্দ করতেন। যদি মনে করতেন কেউ তাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না তাহলে কষ্ট পেতেন। সরে যেতেন তার কাছ থেকে। এ ধরনের ঘটনায় স্ত্রী হিসেবে আমি সবসময় তার পাশে থেকে বিষয়টি পজিটিভভাবে নেয়ার সাহস জুগিয়েছি।

shon 6
হুমায়ুন আহমেদের আনেক চলচ্চিত্র এবং নাটকে অভিনয় করেছেন। এখন কি আপনার এই জগতটা ভাল লাগে?

আমার এক সময় গান গাইতে খুব ভাল লাগতো, কিন্তু এই মুহূর্তে তাও ইচ্ছা করে না। আর অভিনয়ের কথা বলতে পারছি না। আসলে আমার আর ইচ্ছাই হয় না। অনেকেই প্রশ্ন করেন, কেন অভিনয় করছি না? আসলে হুমায়ুন আহমেদের ব্যাপারটা ছিল ভিন্ন, তার নাটকের স্ক্রিপটা ছিল এতো সুন্দর যে অভিনয় করতে ইচ্ছা না করলেও অনেক সময় মন টেনে নিয়ে যেত। হুমায়ুন আহমেদ যেটি মনে করতো এটি আমার জন্যে উপযুক্ত কেবল মাত্র সেটিতেই আমি অভিনয় করতাম আমি হুমায়ুন আহমেদের অনেক বিখ্যাত নাটকেও আমি অভিনয় করিনি কারণ ওটি আমার জন্যে ফিট ছিল না এই আর-কী।

আপনাদের যখন বিয়ে হয় তখনও সমালোচনা হয়েছে, এখনো হচ্ছে। এসব নিয়ে আপনার মন্তব্য কি?

দুজনের সিদ্ধান্তেই আমাদের বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু কথা হচ্ছে এমন একটা মুহূর্তে এ বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচেছ যখন একটি মানুষ পৃথিবীতে নাই। হুমায়ুন আহমেদ এমন একজন মানুষ যার সাহিত্যকর্ম সারা দেশে অনেক জনপ্রিয় তাই এর কর্ম নিয়ে প্রশ্ন না করে যখন আমার ব্যক্তিগত বিষয় প্রশ্ন তোলা হয় তখন আমার খুব খারাপ লাগে।


in2bangla_1342727973_1-602594_184350765028911_1391501049_nহুমায়ুন আহমেদের কোন দিকটা আপনার বেশি ভাল লাগতো?

আসলে আমি তার কোন সাহিত্যের প্রেমে পড়ি নাই, তার মানবিক দিকটাই আমার বেশ ভাল লাগতো। এবং তার বিভিন্ন কর্মকান্ড যেমন তার গল্পবলা, চিঠি লেখা,অভিনয় ইত্যাদি আমাকে মুগ্ধ করতে পেরেছিল বলেই আমি তার প্রেমে পড়ি।

হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে বিশেষ কোনো স্মৃতি?

হুমায়ূন আহমেদকে ঘিরে আমার সব।কারণ হুমায়ূন আহমেদের মতো ভালো মনের মানুষের স্ত্রী হতে পারাটা বড়ই সৌভাগ্যের। হুমায়ূন আহমেদ নেই। মাঝে মাঝে খুব একা লাগে। তিনি আমার জীবনে এত ভালো স্মৃতি রেখে গেছেন যে, মাঝে মাঝে অস্থির হয়ে যাই। কিন্তু যখন আমার দুই শিশুপুত্র আদরের নিষাদ আর নিনিত আমার পাশে এসে দাঁড়ায় তখন মনে হয় কে বলেছে হুমায়ূন নেই? ওই তো আমার পাশে দুইজন হুমায়ূন আহমেদ দাঁড়িয়ে আছে।

নুহাশ পল্লীর খবর কী?

নতুন কোনো খবর নেই। হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকতে নুহাশ পল্লী যে নিয়মে চলেছে এখনো সেই নিয়মে চলছে।হুমায়ূন আহমেদ থাকাকালীন সময়ে যারা কাজ করতেন তারাই দেখভাল করছেন।

1437303194শুনেছি, নুহাশ পল্লীতে হুমায়ুন আহমেদের নামে একটি জাদুঘর তৈরি হচ্ছে?

আমি একটা পরিকল্পনা করেছি হুমায়ুন আহমেদের বই এবং ব্যবহৃত জিনিসপত্র সংগ্রহ করে একটি হুমায়ুন জাদুঘর তৈরি করার। এখনও আলোচনার মধ্যে আছে। খুব শিগগিরিই কাজ শুরু করতে পারব।

হুমায়ুন স্যারের স্বপ্নের ক্যান্সার হাসপাতালের কাজ কতদূর?

 

অনেকটা হতাশার সুরে বললেন, আমি হুমায়ুন আহমেদের মৃত্যুর পর থেকে এখনও পর্যন্ত ক্যান্সার হাসপাতালের কাজ শুরু করার জন্য দৌড়ঝাপ করছি। অনেকের সঙ্গে আলোচনা করেছি। কিন্তু তেমন সাড়া পাইনি। মাঝে মাঝে এইসব ভেবে কান্না চলে আসে। হুমায়ুন আহমেদ বেঁচে থাকতে বলেছিলেন, আমি একটি বিশ্বমানের ক্যান্সার হাসপাতাল করব। প্রয়োজনে মানুষের কাছে গিয়ে সাহায্য চাইব। সত্যি হুমায়ুন আহমেদ বেঁচে থাকলে এতদিনে ক্যান্সার হাসপাতালের কাজ শুরু হয়ে যেত। হুমায়ুন আহমেদের অদৃশ্য ক্ষমতা ছিল! আমার তা নেই।

The post ‘হুমাযূন আহমেদ বেঁচে থাকলে ক্যান্সার হাসপাতালের কাজ শুরু হয়ে যেত’ appeared first on Doctor Solution.


হুমায়ূন আহমেদ ও শাওনের বিয়ের অদেখা একটি ছবি!

$
0
0

হুমায়ূন আহমেদ (১৩ নভেম্বর, ১৯৪৮ — ১৯ জুলাই, ২০১২) বিংশ শতাব্দীর বাঙালি জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখক গণ্য করা হয়। তিনি একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার। বলা হয় আধুনিক বাংলা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের তিনি পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসাবেও তিনি সমাদৃত। হুমায়ূন আহমেদের প্রথম স্ত্রীর নাম গুলতেকিন আহমেদ। তাঁদের বিয়ে হয় ১৯৭৩ সালে। এই দম্পতির তিন মেয়ে এবং দুই ছেলে। তিন মেয়ের নাম বিপাশা আহমেদ, নোভা আহমেদ, শীলা আহমেদ এবং ছেলের নাম নুহাশ আহমেদ।

এমন হট সিন আপনি জীবনেও দেখেন নি… [ভিডিও সহ]

.অন্য আরেকটি ছেলে অকালে মারা যায়। ১৯৯০ সালের মধ্যভাগ থেকে শীলার বান্ধবী এবং তার বেশ কিছু নাটক-চলচ্চিত্রে অভিনয় করা অভিনেত্রী শাওনের সাথে হুমায়ূন আহমেদের ঘনিষ্ঠতা জন্মে। এর ফলে সৃষ্ট পারিবারিক অশান্তির অবসানকল্পে ২০০৫-এ গুলতেকিনের সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয় এবং ঐ বছরই শাওনকে বিয়ে করেন। এ ঘরে তাদের তিন ছেলে-মেয়ে জন্মগ্রহণ করে। প্রথম ভূমিষ্ঠ কন্যাটি মারা যায়। ছেলেদের নাম নিষাদ হুমায়ূন ও নিনিত হুমায়ূন। চলুন তাহলে দেখে নিই হুমায়ূন আহমেদ ও শাওনের বিয়ের অদেখা একটি ছবি।

নাচের সময় মেয়েটির বডি মুভমেন্ট দেখলে আপনার মাথা খারাপ হয়ে যাবে..[ভিডিও সহ]

তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠানের বিশেষ কোন ছবি অনলাইনে চোখে পড়ে না। কোন পত্রিকাতেও প্রকাশিত হয়নি। বলাই বাহুল্য যে বিয়েতে হুমায়ূন আহমেদ বা শাওন, কারোই পরিবারের কেউ রাজি ছিলেন না। ফলে তাঁদের কাউকে দেখাও যায় না এই বিয়েতে। ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ ও শাওনের ঘনিষ্ঠ কিছু মানুষ যারা ব্যক্তিগত জীবনে বড় তারকা। ছবিটি কে তুলেছিলেন কিংবা কে অনলাইনে পোষ্ট করেছেন, সেটা অবশ্য জানা যায়নি। বিখ্যাত এই কথাসাহিত্যিকের বিয়ের ছবিটি আজ শুধুই সুন্দর স্মৃতি মাত্র। কিন্তু স্মৃতি হয়ে থাকলেও আজও কোটি মানুষের কাছে উনি বেঁচে আছেন সেরা কথাসাহিত্যিক হিসেবে।

সতীচ্ছদ কি? এটা কি মেয়েদের কুমারীত্বের চিহ্ন? না দেখলে চরম মিস [দেখুন ভিডিও সহ]

The post হুমায়ূন আহমেদ ও শাওনের বিয়ের অদেখা একটি ছবি! appeared first on Doctor Solution.

রোহিঙ্গাদের বিচিত্র ইতিহাসের সাত খণ্ডচিত্র!

$
0
0

মিয়ানমার রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর জাতিগত হামলার শিকার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। দেশটির সংখ্যালঘু মুসলমানদের ওপর চালােনো নৃশংস নির্যাতন এখন বিশ্ব সংবাদ মাধ্যমগুলোর শিরোনাম। আমাদের প্রতিবেশী দেশে মিয়ানমারে বাস করলেও রোহিঙ্গাদের ইতিহাস সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি? আসুন রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস থেকে সাতটি খন্ডচিত্রে চোখ রাখি।

সতীচ্ছদ কি? এটা কি মেয়েদের কুমারীত্বের চিহ্ন? না দেখলে চরম মিস [দেখুন ভিডিও সহ]

# রোহিঙ্গাদের আবাসভূমি আরাকান ছিল স্বাধীন রাজ্য। ১৭৮৪ সালে বার্মার রাজা বোডপায়া এটি দখল করে বার্মার অধীন করদ রাজ্যে পরিণত করেন।

 

# আরাকান রাজ্যের রাজা বৌদ্ধ হলেও তিনি মুসলমান উপাধি গ্রহণ করতেন। তার মুদ্রাতে ফার্সি ভাষায় লেখা থাকতো কালেমা।
আরাকান রাজ দরবারে কাজ করতেন অনেক বাঙালি মুসলমান। বাংলার সাথে আরাকানের ছিল গভীর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক।

 

# গবেষকদের ধারণা, রোহিঙ্গা নামটি এসেছে আরাকানের রাজধানীর নাম ম্রোহং থেকে: ম্রোহং>রোয়াং>রোয়াইঙ্গিয়া>রো হিঙ্গা। তবে মধ্য যুগের বাংলা সাহিত্যে আরাকানকে ডাকা হতো রোসাং নামে।

নাচের সময় মেয়েটির বডি মুভমেন্ট দেখলে আপনার মাথা খারাপ হয়ে যাবে..[ভিডিও সহ]

# ১৪০৬ সালে আরাকানের ম্রাউক-উ রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা নরমিখলা ক্ষমতাচ্যুত হয়ে বাংলার তৎকালীন রাজধানী গৌড়ে পলায়ন করেন। গৌড়ের শাসক জালালুদ্দিন শাহ্ নরমিখলার সাহায্যে ৩০ হাজার সৈন্য পাঠিয়ে বর্মী রাজাকে উৎখাতে সহায়তা করেন। নরমিখলা মোহাম্মদ সোলায়মান শাহ্ নাম নিয়ে আরাকানের সিংহাসনে বসেন। ম্রাউক-উ রাজবংশ ১০০ বছর আরাকান শাসন করেছে।

 

# মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যচর্চ্চার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ছিল রোসাং রাজ দরবার। মহাকবি আলাওল রোসাং দরবারের রাজ কবি ছিলেন। তিনি লিখেছিলেন মহাকাব্য পদ্মাবতী। এছাড়া সতী ময়না ও লোর-চন্দ্রানী, সয়ফুল মুল্ক, জঙ্গনামা প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থ রচিত হয়েছিল রোসাং রাজদরবারের আনুকূল্যে।

 

# আপনভাই আওরঙ্গজেবের সাথে ক্ষমতার দ্বন্দ্বে পরাজিত হয়ে মোগল যুবরাজ শাহ্ সুজা ১৬৬০ সালে সড়ক পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার হয়ে আরাকানে পলায়ন করেন। তৎকালীন রোসাং রাজা চন্দ্র সুধর্মা বিশ্বাসঘাতকতা করে শাহ্ সুজা এবং তার পরিবারকে নির্মমভাবে হত্যা করেন।

এমন হট সিন আপনি জীবনেও দেখেন নি… [ভিডিও সহ]

# এরপর থেকে আরাকানে যে দীর্ঘমেয়াদী অরাজকতা সৃষ্টি হয় তার অবসান ঘটে বার্মার হাতে আরাকানের স্বাধীনতা হরণের মধ্য দিয়ে।

The post রোহিঙ্গাদের বিচিত্র ইতিহাসের সাত খণ্ডচিত্র! appeared first on Doctor Solution.

হুমায়ুন আহমেদ এর দাফন”নিয়ে সেদিন যা ঘটেছিল! অবিশ্বাস্য ঘটনা [দেখুন ভিডিও সহ]

$
0
0

হুমায়ুন আহমেদ এর দাফন” নিয়ে সেদিন যা ঘটেছিল! অবিশ্বাস্য ঘটনা [দেখুন ভিডিও সহ]

হুমায়ুন আহমেদ এর দাফন” নিয়ে সেদিন যা ঘটেছিল! অবিশ্বাস্য ঘটনা [দেখুন ভিডিও সহ]

হুমায়ুন আহমেদ এর দাফন” নিয়ে সেদিন যা ঘটেছিল! অবিশ্বাস্য ঘটনা [দেখুন ভিডিও সহ]

হুমায়ুন আহমেদ এর দাফন” নিয়ে সেদিন যা ঘটেছিল! অবিশ্বাস্য ঘটনা [দেখুন ভিডিও সহ]

এমন হট সিন আপনি জীবনেও দেখেন নি… [ভিডিও সহ]

The post হুমায়ুন আহমেদ এর দাফন” নিয়ে সেদিন যা ঘটেছিল! অবিশ্বাস্য ঘটনা [দেখুন ভিডিও সহ] appeared first on Doctor Solution.

২০১৬ সালে ভারত ও পাকিস্তানে সবচাইতে বেশিবার দেখা হয়েছে এই ভিডিওটি…

$
0
0

২০১৬ সালে ভারত ও পাকিস্তানে সবচাইতে বেশিবার দেখা হয়েছে এই ভিডিওটি…

২০১৬ সালে ভারত ও পাকিস্তানে সবচাইতে বেশিবার দেখা হয়েছে এই ভিডিওটি…

 

২০১৬ সালে ভারত ও পাকিস্তানে সবচাইতে বেশিবার দেখা হয়েছে এই ভিডিওটি…

২০১৬ সালে ভারত ও পাকিস্তানে সবচাইতে বেশিবার দেখা হয়েছে এই ভিডিওটি…

The post ২০১৬ সালে ভারত ও পাকিস্তানে সবচাইতে বেশিবার দেখা হয়েছে এই ভিডিওটি… appeared first on Doctor Solution.

সেরা ৫ বাংলাদেশী ফেইসবুক সেলিব্রেটি… [ভিডিও সহ]

$
0
0

সেরা ৫ বাংলাদেশী ফেইসবুক সেলিব্রেটি… [ভিডিও সহ]

 

সেরা ৫ বাংলাদেশী ফেইসবুক সেলিব্রেটি… [ভিডিও সহ]

 

সেরা ৫ বাংলাদেশী ফেইসবুক সেলিব্রেটি… [ভিডিও সহ]

The post সেরা ৫ বাংলাদেশী ফেইসবুক সেলিব্রেটি… [ভিডিও সহ] appeared first on Doctor Solution.

এরপর যা ঘটলো তার জন্য মেয়েটি মোটেও প্রস্তুত ছিলো না… (দেখুন ভিডিওতে)

$
0
0

এরপর যা ঘটলো তার জন্য মেয়েটি মোটেও প্রস্তুত ছিলো না… (দেখুন ভিডিওতে)

 

এরপর যা ঘটলো তার জন্য মেয়েটি মোটেও প্রস্তুত ছিলো না… (দেখুন ভিডিওতে)

The post এরপর যা ঘটলো তার জন্য মেয়েটি মোটেও প্রস্তুত ছিলো না… (দেখুন ভিডিওতে) appeared first on Doctor Solution.

মধু দিলে পুরুষের লিঙ্গ শক্ত,মোটা ও শক্তিশালী হয় কেন? কিভাবে লিঙ্গে মধু ব্যবহার করতে হয়!

$
0
0

মধু একটি খুব উপকারী খাদ্য, পন্য ও ঔষধ। জন্মের পর নানা দাদীরা মখে মধু দেয় নাই এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। প্রাচীনকাল থেকে মানুষ প্রাকৃতিক খাদ্য হিসেবে, মিষ্টি হিসেবে, চিকিৎসা ও সৌন্দর্য চর্চা সহ নানাভাবে মধুর ব্যবহার করে আসছে। শরীরের সুস্থতায় মধুর উপকারিতা অনেক।

 

এরপর যা ঘটলো তার জন্য মেয়েটি মোটেও প্রস্তুত ছিলো না… (দেখুন ভিডিওতে)

আধুনিক চিকিৎসাবিদ্যার জনক নামে পরিচিত হিপ্পোক্রেটস শরীরের প্রদাহ ও সিফিলিস রোগের চিকিৎসায় মধু ব্যবহার করতেন বলে কথিত আছে। ২ হাজার বছর আগেও যখন চিকিৎসা বিজ্ঞান আজকের মতো এতটা উন্নত ছিল না, তখনও মানুষ জানত মধুর কি গুণ!

 

সেরা ৫ বাংলাদেশী ফেইসবুক সেলিব্রেটি… [ভিডিও সহ]

গ্রিক অ্যাথলেটরা অলিম্পিকে অংশ গ্রহণের আগে প্রচুর পরিমাণ মধু সেবন করত শক্তি বাড়ানোর জন্য। তাদের ধারণা ছিল, মধু খেলে তাদের পারফরমেন্সের উন্নতি হবে। কারণ মধুতে রয়েছে উচ্চমাত্রার ফ্রুক্টোজ ও গ্লুকোজ যা যকৃতে গ্রাইকোজেনের রিজার্ভ (যে ফর্মে গ্লুকোজ লিভারে সঞ্চিত হয়) গড়ে তোলে।

হিরো আলমের ডিজে গান দেখুন, না দেখলে জীবনটাই বৃথা! (ভিডিও সহ)

The post মধু দিলে পুরুষের লিঙ্গ শক্ত,মোটা ও শক্তিশালী হয় কেন? কিভাবে লিঙ্গে মধু ব্যবহার করতে হয়! appeared first on Doctor Solution.


গোপনাঙ্গ লম্বা হবে গ্যারান্টি! ঔষধ এর নাম, কোথায় পাবেন এবং দামসহ জেনে নিন!

$
0
0

আপনি কি মিলন জনিত দুর্বলতায় ভুগছেন ??
২০-৩০ মিনিট সহবাসের জন্য ভিটামিন ই সমৃদ্ধ জার্মানির বিখ্যাত সুপার ভিগা ডিলে স্প্রে ১০০% কার্যকর। (কার্জকর না হলে ৩ দিনের মধ্যে ফেরত দেয়ার সুযোগ)
মূল্য: ২৫০০ টাকা।
অর্ডার করতে ও বিস্তারিত জানতে কল করুনঃ 01705794001
এবং 01625298969

দ্রুত বীর্যপাত আমাদের দেশের ১টি কমন সমস্যা।
আমাদের দেশে শতকরা ৮০% লোক এই সমস্যায় ভুগতেছেন। তার প্রধান কারন পর্ণ আসক্তি, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও মানসিক দুশ্চিন্তা। বিজ্ঞানীরা গবেষনা করে এর নানান যুগোপোযোগী সমাধান বের করেছেন। তেমনি ১টি সমাধান হল ডিলে স্প্রে ব্যাবহার করা। যা মিলনের ৩০ মিনিট আগে ১ বার স্প্রে করে ২০-৩০ মিনিট পর্যন্ত সহবাস করতে পারবেন।

বাজারে অনেক ধরনের স্প্রে পাওয়া যায়। এদের মধ্যে জার্মানীর সুপার ভিগা ডিলে স্প্রে বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। এটি কোন ঔষধ নয় শুধুমাত্র বাহ্যিক ব্যাবহারের জন্য।

মূল্য: ২৫০০ টাকা।

কার্যকারিতাঃ

১. ভিটামিন ই পেনিসের মৃত কোষ পুনরুদ্ধার করে ।
২. সেনসিটিভিটি কমানো ।
৩. আপনাকে লং টাইম লাস্টিং এ সহায়তা করবে ।
৪. সহবাসের সময় আপনার কনফিডেন্স বাড়িয়ে তুলবে ।
৫. আপনার সহবাসকে করবে আনন্দময় ।
৬. ১টি স্প্রে ২০০ বার এর উপর ব্যাবহার করা যায় এবং এটির মেয়াদ থাকবে ৪ বছরের বেশি সময় ।

অর্ডার করতে ও বিস্তারিত জানতে কল করুনঃ 01705794001
এবং 01625298969

 

সেরা ৫ বাংলাদেশী ফেইসবুক সেলিব্রেটি… [ভিডিও সহ]

বিঃদ্রঃ ঢাকা সিটির মধ্যে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফ্রি হোম ডেলিভারি এবং কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে সারাদেশে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারি ।

(পরবর্তিতে আমাদের এই পেইজটি খুঁজে পেতে সুবিধার জন্য আপনার ফেসবুক ওয়াল এ এই পোস্টটি শেয়ার দিয়ে রাখুন)**

সরাসরি যোগাযোগ
SR Online Medicine Shop
ফ্লোরঃ ৬, হাউজঃ ৫৮, রোডঃ ১২/৪, ব্লকঃ জে, দক্ষিণ বনশ্রী, ঢাকা – ১২১৯
হেল্প লাইনঃ 01705-794001 এবং 01625-298969 [সকাল ১০ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত]

এরপর যা ঘটলো তার জন্য মেয়েটি মোটেও প্রস্তুত ছিলো না… (দেখুন ভিডিওতে)

The post গোপনাঙ্গ লম্বা হবে গ্যারান্টি! ঔষধ এর নাম, কোথায় পাবেন এবং দামসহ জেনে নিন! appeared first on Doctor Solution.

বিশ্বাস করুন না নাই করুন, ফ্রিজে জমানো লেবু দিয়ে রাতারাতি গুডবাই জানান ডাইবেটিস ও টিউমারকে!

$
0
0

বিশ্বাস করুন না নাই করুন, ফ্রিজে জমানো লেবু দিয়ে রাতারাতি গুডবাই জানান ডাইবেটিস ও টিউমারকে!

বিশ্বাস করুন না নাই করুন, ফ্রিজে জমানো লেবু দিয়ে রাতারাতি গুডবাই জানান ডাইবেটিস ও টিউমারকে!

বিশ্বাস করুন না নাই করুন, ফ্রিজে জমানো লেবু দিয়ে রাতারাতি গুডবাই জানান ডাইবেটিস ও টিউমারকে!

বিশ্বাস করুন না নাই করুন, ফ্রিজে জমানো লেবু দিয়ে রাতারাতি গুডবাই জানান ডাইবেটিস ও টিউমারকে!

বিশ্বাস করুন না নাই করুন, ফ্রিজে জমানো লেবু দিয়ে রাতারাতি গুডবাই জানান ডাইবেটিস ও টিউমারকে!

বিশ্বাস করুন না নাই করুন, ফ্রিজে জমানো লেবু দিয়ে রাতারাতি গুডবাই জানান ডাইবেটিস ও টিউমারকে!

The post বিশ্বাস করুন না নাই করুন, ফ্রিজে জমানো লেবু দিয়ে রাতারাতি গুডবাই জানান ডাইবেটিস ও টিউমারকে! appeared first on Doctor Solution.

প্রতি মাসে যে ৮ ভয়ংকর ভুল পিরিয়ডের সময় আপনি করছেন!

$
0
0

মাসিক বা পিরিয়ড নিয়ে অনেকেরই নানা ছুঁত্‍‌মার্গ থাকলেও এই বিষয়ে খোলাখুলি আলোচনা করাটা অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর ও বিজ্ঞানসম্মত। লুকোছাপা করতে গিয়ে এই নিয়ে অজ্ঞতা দেখা দেয় মেয়েদের মধ্যে। আর সেজন্যই প্রতি মাসে এই শারীরবৃত্তীয় ও প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া ঘটলেও, সেই সময়টায় না জেনেই বেশকিছু ভুল করে বসে নারীকুল। যা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত হানিকর হতে পারে।

সেরা ৫ বাংলাদেশী ফেইসবুক সেলিব্রেটি… [ভিডিও সহ]

বেশিরভাগ মেয়েই পিরিয়ড চলাকালীন সাধারণত যে ভুলগুলি করে থাকেন, একবার সেগুলির দিকে নজর দেওয়া যাক…

 

১.পেন রিলিফ মেডিকেশন
পিরিয়ডের সময় স্বাভাবিক নিয়মে হওয়া ব্যাথা বা ক্র্যাম্প নিরাময়ের জন্য মেয়েরা অনেকক্ষেত্রেই নানা ওষুধের সাহায্য নেন। পেন রিলিফের এই ওষুধ বা ইঞ্জেকশনে যে স্টেরয়েড থাকে, তা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। বেশ কয়েকটি ওষুধ সমস্যা কমানোর পরিবর্তে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। আর স্টেরয়েডবহীন অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ড্রাগ আপনার শরীরে আচমকা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেবে। প্রতিনিয়ত এ ধরনের ওষুধ খেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে কিডনি ও লিভারের উপরও।

 

২.দীর্ঘক্ষণ প্যাড না বদলানো
যত বেশি সময় ধরে আপনি একটি প্যাড ব্যবহার করবেন, তত বেশি তাতে ব্যাকটেরিয়া জমা হবে। অনেকেই কাজের চাপে বা অবহেলায় দীর্ঘক্ষণ একই স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করে থাকেন। এটা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর। প্রতি ৪-৬ ঘণ্টা অন্তর অন্তর প্যাড বদলানো উচিত।

 

৩.সুগন্ধীযুক্ত প্যাড ব্যবহার
কোনও উগ্র বা উত্‍‌কট গন্ধ কারওই পছন্দ না হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে তাই বলে সুগন্ধীযুক্ত স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করাটা ঠিক হবে না। এ ধরনের কেমিক্যাল ইনফেকশন ছড়াতে পারে, ব্যাকটিরিয়া তৈরি করতে পারে। সুগন্ধীযুক্ত প্যাডে এমন কিছু সিন্থেটিক কেমিক্যাল যুক্ত থাকতে পারে, যা হয়ে উঠতে পারে ক্যান্সারপ্রবণ।

 

৪.পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব
ব্যাথা, ক্র্যাম্পিং, হরমোলান ভারসাম্যহীনতা ও অস্বস্তির কারণে পিরিয়ড চলাকালীন ইনসমনিয়া দেখা দেয় মেয়েদের মধ্যে। ঘুম আসতে চায় না। তবে, এই বিশেষ সময়টায় পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব শরীরকে আরও অসুস্থ করে দেয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া ও ঘুম হলে পিরিয়ড অনেক সহজ ও কম কষ্টকর হয়।

মধু দিলে পুরুষের লিঙ্গ শক্ত,মোটা ও শক্তিশালী হয় কেন? কিভাবে লিঙ্গে মধু ব্যবহার করতে হয়!

৫.শরীরচর্চায় বিরতি
অধিকাংশ মেয়েই পিরিয়ড শুরু হলে রোজকার শরীরচর্চা বন্ধ করে দেন। এই সময়টায় শরীরচর্চা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর বলেই বেশিরভাগ মানুষের ধারণা। তবে, বিশেষজ্ঞরা কিন্তু একেবারে উল্টো কথাই বলছেন। মেরিল্যান্ড মেডিক্যাল সেন্টার বিশ্ববিদ্যালয় বলছে, মাসিক চলাকালীন সপ্তাহে পাঁচ দিন দিনে অন্তত ৩০ মিনিট করে ওয়ার্ক আউট করা উচিত। শরীরচর্চা করলে চাপমুক্ত হওয়া ও ঘামের মাধ্যমে টক্সিন বেরিয়ে যাওয়া ছাড়াও ব্যাথা ও খিঁচ ধরার মতো সমস্যাগুলো কেটে যায়। তার ফলে ঘুমটাও ভালো হয়।

 

৬.বাদ দিন চা-কফি
পিরিয়ড চলাকালীন ক্লান্তি, ঘুমের অভাব, মাথাব্যাথার মতো শারীরক সমস্যাগুলি থাকায়, মাঝে মধ্যেই কফি খেতে মন চায়। তবে, মেয়েদের বলছি, এই সময়টায় কফি নৈব নৈব চ। কারণ ক্যাফেন শরীরকে ডিহাইড্রেট করে এই সময়টায় উল্টে শরীরের ক্ষতি করে দিতে পারে। বাড়িয়ে দিতে পারে মাথাব্যাথা। মাসিকের সময় চা-কফি যত বাদ দেবেন, ততই টেনশন, নিদ্রাহীনতা, উদ্বেগের মতো সমস্যাগুলি কম হবে।

 

৭.সুরক্ষিত SEX
পিরিয়ডের সময় যোনিতে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। কাজেই নিজের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে এই সময়টায় সঙ্গমে লিপ্ত হলে পর্যাপ্ত সুরক্ষার দিকটা মনে না চললে, তা হতে পারে মারাত্মক।

২০১৬ সালে ভারত ও পাকিস্তানে সবচাইতে বেশিবার দেখা হয়েছে এই ভিডিওটি…

৮.কাপড়ের ব্যবহার আর নয়
এখনও গ্রাম-গঞ্জ, শহরতলি এমনকী শহরেও অনেক মেয়ে মাসিকের সময় কাপড়ের ব্যবহার করেন। এট একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। তাই সবসময় কাপড়ের পরিবর্তে হাইজেনিক প্যাড ব্যবহার করুন।

The post প্রতি মাসে যে ৮ ভয়ংকর ভুল পিরিয়ডের সময় আপনি করছেন! appeared first on Doctor Solution.

ডিমের কুসুম সিগারেটের থেকেও বেশি ক্ষতিকারক!

$
0
0

ঘুম থেকে উঠে ব্রেকফাস্ট টেবিলে সেদ্ধ ডিম থাকবে না! এটা হয় নাকি? কানাডার ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, ধূমপান করার থেকেও প্রতিদিন ডিম খাওয়া আরও বেশি স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী ১২০০ জন নারী, পুরুষকে নিয়ে সমীক্ষা করেন। দেখা গেছে অতিরিক্ত সেদ্ধ ডিম খাওয়াতে তাঁদের শরীরে ক্যারোটিড আর্টারি স্টেনোসিস তৈরি হয়েছে। এতে ব্রেন স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভবনা থাকে বেশি।

এরপর যা ঘটলো তার জন্য মেয়েটি মোটেও প্রস্তুত ছিলো না… (দেখুন ভিডিওতে)

আমেরিকান হার্ট অ্যাসোশিয়েসনের কার্ডিওলজি বিভাগের চিকিৎসক জর্ডন তোমাসেলি জানান, অতিরিক্ত ডিম খাওয়ার পর ক্যারোটিড প্লেক যতটা তৈরি হয় ধূমপান করলেও সেই পরিমাণ প্লেক তৈরি হয় ধমনীতে। এতে রক্তচাপ বাড়ে। এমন কী ফুসফুসে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

 
এতকিছু শোনার পরও কিন্তু ব্রেকফাস্ট টেবিলে সেদ্ধ ডিম চাই। তাহলে কী ভাবে খাবেন সেদ্ধ ডিম? তার সমাধানও বাতলে দিয়েছেন চিকিৎসক জর্ডন তোমাসেলি। প্রতিদিন আমাদের শরীরে ৩০০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল প্রয়োজন হয় সেখানে একটি সেদ্ধ ডিমের কুসুমে কোলেস্টেরল থাকে ১৮৫ মিলিগ্রাম। সেদ্ধ ডিম ছাড়াও সারাদিন আমরা কোলেস্টেরল, প্রোটিন জাতীয় খাদ্য খেয়ে থাকি।

সেরা ৫ বাংলাদেশী ফেইসবুক সেলিব্রেটি… [ভিডিও সহ]

 

এতে প্রতিদিনই ৩০০ মিলিগ্রামের বেশি কোলেস্টেরল জমা হয়। তাই জর্ডনের পরামর্শ ডিমের কুসুমের বাদ দিয়ে সাদা অংশ যদি খাওয়া যায়, তাহলে শরীরে পরিমাণ মতো কোলেস্টেরল, ভিটামিন ই পৌঁছবে। মদ্দা কথা, অতিরিক্ত ডিমের কুসুম খাওয়াতে শরীরে কোলেস্টেরল বাড়তে পারে।

২০১৬ সালে ভারত ও পাকিস্তানে সবচাইতে বেশিবার দেখা হয়েছে এই ভিডিওটি…

The post ডিমের কুসুম সিগারেটের থেকেও বেশি ক্ষতিকারক! appeared first on Doctor Solution.

শিখে নিন…..হাতের ত্বক ফর্সা করার সহজ উপায় আর চমকে দিন পরিবারের সবাইকে!!!

$
0
0

শিখে নিন…..হাতের ত্বক ফর্সা করার সহজ উপায় আর চমকে দিন পরিবারের সবাইকে!!!

শিখে নিন…..হাতের ত্বক ফর্সা করার সহজ উপায় আর চমকে দিন পরিবারের সবাইকে!!!

শিখে নিন…..হাতের ত্বক ফর্সা করার সহজ উপায় আর চমকে দিন পরিবারের সবাইকে!!!

শিখে নিন…..হাতের ত্বক ফর্সা করার সহজ উপায় আর চমকে দিন পরিবারের সবাইকে!!!

সানি লিওনের সুন্দর শরীরের গোপন রহস্য ফাঁস!

The post শিখে নিন…..হাতের ত্বক ফর্সা করার সহজ উপায় আর চমকে দিন পরিবারের সবাইকে!!! appeared first on Doctor Solution.

Viewing all 1109 articles
Browse latest View live